Mosque History
Discover the profound legacy of our mosque through its storied history
Mosque History
Delve into the rich tapestry of our mosque’s history, a journey that reflects the enduring spirit of faith, community, and cultural heritage.
মসজিদের ইতিহাস
১৯৩০ সালে ঈদগাহ প্রতিষ্ঠা ও ১৯৮৯ সালে একটি ছাপরা মসজিদ তৈরীর মধ্য দিয়ে , “উত্তরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও ঈদগাহ” এর পদচারনা শুরু হয়। ঐ সময় সরকার পরিবার মৌখিক ভাবে ৩০ ডিসিমিল জমি ঈদগাহের জন্য দান করেন এবং দীর্ঘ সময় অত্যন্ত নিষ্ঠার সাথে ঈদগাহ পরিচালনা করেন। ১৯৮৯ সালে ঈদগাহের পার্শে ছাপরা মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয় এবং ১৯৯৯ সালে রাজউক কতৃপক্ষ উত্তরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ কমিটির সদস্য সচিব বরাবরে ২.৩৪ একর জমি বরাদ্ধ করে। কিছু সমস্যার কারণে কমিটি জমি লিজ ডিড করে সরেজমিনে বুঝে নিতে সক্ষম হয়নি ।
২০০৫ সাল থেকে ২০১৬ সালের সেপ্টেম্বর পর্যন্ত প্রায় ১১ বছর প্রখ্যাত আলেমে দ্বীন শায়খ সৈয়দ কামাল উদ্দিন জাফরী উক্ত মসজিদের সম্মানীত খতিবের দায়িত্ব পালন করেন। তার প্রানবন্ত খুতবা, জ্ঞান গর্ব আলোচনা ও বিশ্বব্যাপী সুনাম সুখ্যাতি ও পরিচিতির কারণে মসজিদটিও খুব দ্রুত উত্তরা, ঢাকা এবং সমগ্র বাংলাদেশ এমনকি বহির্বিশ্বেও পরিচিতি ও সুখ্যাতি লাভ করে। ধীরে ধীরে ছোট মসজিদটি একটি বিশাল মসজিদে রুপান্তরিত হয় এবং এর গুরুত্ব বহুগুন বেড়ে গিয়ে দ্বীনদ্বার মুসুল্লীদের আগ্রহ ও ভালবাসার প্রান কেন্দ্র হিসেবে মর্যাদা লাভ করে। ফলে মসজিদটি আধুনিক, যুগোপযোগী ও বড় করে নির্মানের প্রয়োজন অনুভূত হয় সবার নিকট।
২০০৯ সালে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আইন মন্ত্রনালয়ের উপদেষ্টা এডভোকেট জনাব হাসান আরিফের সহযোগিতায় রাজউক চেয়ারম্যান ও খতিব কামাল উদ্দিন জাফরীর মাঝে ২.৩৪ একর জমি বরাদ্দের চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। কিন্তু কিছু জটিলতার কারণে মসজিদ কমিটি কতৃক উক্ত জমি বুঝে নেয়া সম্ভব হয়নি।
২০১৬ ইং সালে বীর মুক্তিযোদ্ধা কুতুব উদ্দিন আহমেদ এর উপর উত্তরা কেন্দ্রীয় জামে মসজিদ ও ঈদগাহের সভাপতির দায়িত্ব অর্পিত হলে তিনি সাধারণ সম্পাদক জনাব সামসুল হক সরকার ও জেষ্ঠ্য সহ-সভাপতি লে: কর্ণেল (অব:) মুহাম্মদ হারুনুর রশিদ, সহ-সভাপতি আবুল কাশেম সরকার, মো: কামাল উদ্দিন, এম এ এম রাজু আহমেদ ও এ.কে.এম ওবাইদুর রহমান এবং কমিটির অন্যান্য সম্মানীয় দায়িত্বশীল সদস্যদের সাথে নিয়ে কঠোর পরিশ্রম ও চেষ্টা চালাতে থাকেন। ঐ সময় ঢাকা-১৮ আসনের মাননীয় সাংসদ মরহুম এডভোকেট শাহারা খাতুন মাননীয় পূর্তমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশারফ হোসেনের সাথে মিটিং করে উল্লেখিত জমি বরাদ্দের ব্যাপারে গুরুত্ব পূর্ণ ভূমিকা রাখেন। অবশেষে অনেক চেষ্টার পর ০১/০৯/২০১৯ তারিখে রাজউক থেকে মসজিদের নামে ৮২কাঠা জমির বরাদ্দ নেওয়া হয় এবং গত ২৬/০২/২০২০ ইং তারিখে জমির লিজ ডিড সম্পাদন, নামজারি ও খাজনা পরিশোধ করে মসজিদ কমিটির পক্ষে জমির মালিকানা নিশ্চিত করা হয়।
২০১৬ ইং সাল থেকে শাইখ ড. রফিকুল ইসলাম মাদানী খতিবের দায়িত্ব পালন করে আসছেন। তাঁর খুতবা, আলোচনা, তারাবী ও কিয়ামুল লাইলে দূরদূরান্ত থেকে প্রচুর মুসল্লীদের মসজিদে আগমন ঘটে। বিশেষ করে মসজিদের নির্মাণ কাজের জন্য অনুদান সংগ্রহের ব্যাপারে তিনি কঠোর পরিশ্রম করে যাচ্ছেন।
সরেজমিনে জায়গা বুঝে পাওয়ার পর সম্মানীত মসজিদ কমিটি একটি আধুনিক , আইকনিক ও দৃষ্টিনান্দনিক মসজিদ নির্মান করার লক্ষ্যে একটি পূর্নাংগ নক্সা প্রনয়ন ও রাজউকের অনুমোদন সহ যাবতীয় আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন করেন।
রামাদান ২০২৩ এর ৩য় জুমার পর মসজিদ কমিটির সম্মানীত সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধ কুতুব উদ্দিন আহমেদ, তৎকালীন সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোহাম্মদ হাবীব হাসান, খতীব ড. রফিকুল ইসলাম মাদানী, মসজিদ কমিটির সদস্যবৃন্দ ও হাজার হাজার মুসল্লীদের সাথে নিয়ে মসজিদের শোর পাইলিং এর কাজ উদ্বোধন করেন।
বর্তমানে মসজিদ নির্মান কার্যক্রম চলমান যা ২০২৮ সাল নাগাদ শেস করার টার্গেট নিয়ে সম্মানিত মসজিদ কমিটি দিবা-নিশি প্রানান্তকর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন
Support Us
We Need Your Help
Stand with us. Support our mission for a stronger community, brighter future, and positive impact. Together, we can make a difference.